কলম্বাসের সমুদ্রযাত্রার আগে অনেকেই মনে করতেন, বিশ্বে মহাদেশের সংখ্যা তিনটার বেশি হবে। তাঁরা ভাবতেন ইউরোপীয়দের চেনাজানা গণ্ডির মধ্যেই যখন এত এলাকা, অন্য কোথাও নিশ্চয়ই আরো প্রচুর ভূখণ্ড রয়েছে। কিছু লোকের ধারণা ছিল, ইকোয়েটর বা নিরক্ষরবৃত্তের দক্ষিণে কোথাও বিশাল আয়তনের মহাদেশ রয়েছে। অন্যেরা ভাবতেন, এই মহাদেশ রয়েছে মহাসাগরে, যা পশ্চিম ইউরোপকে পূর্ব এশিয়া থেকে আলাদা করেছে।
তবে একটা ব্যাপারে সেকালের পণ্ডিত ব্যক্তিরা একমত ছিলেন। তা হচ্ছে-পৃথিবী গোলাকার। পরে এ নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়। তাঁরা আসলে পৃথিবীর আয়তন সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলেন। আন্দাজে ভর করে পৃথিবীর আয়তন সম্পর্কে একেকজন একেক কথা বলতেন। কেউ বলতেন, পৃথিবীর পরিধি (বৃত্তাকার দূরত্ব) ৩২ হাজার কিলোমিটার। কারো মতে এই দূরত্ব ৪৩ হাজার কিলোমিটার। প্রকৃত দূরত্ব হচ্ছে ৪০ হাজার সাত কিলোমিটার। আরো জানতে বইটি পড়ুন...
শরিফুল ইসলাম ভুঁইয়া
ছোটদের জন্য অনেক দিন ধরেই লিখছেন । তাঁর গদ্য বিষয়-বৈচিত্র্যে ভরপুর । কোনো গল্পে থাকে রহস্য, বা চিরচেনা আটপৌরে জীবন । এপর্যন্ত তার ৩৫টির মতো বই প্রকাশিত হয়েছে । এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে হাতি নিয়ে হইচই, বিলের ধারে নীলভূত, পরীক্ষার মন্ত্র, ছোটদের হাসির গল্প, বিড়ালের মমি, খিলটুসের খপ্পরে, জীবন্ত দুঃস্বপ্ন, পটলভাইয়ের টার্টল মিশন, পটলভাইয়ের প্রনীেপ, তিতলির বংশধর । নিজের লেখা বই ছাড়াও তার কিছু অনুবাদ গ্ৰন্থ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে। লর্ড অভ দ্য ফ্লাইজ, হেইডি, ট্রেজার আইল্যান্ড, মবিডিক, দ্য অ্যাডভেঞ্চার্স অব টম সয়্যার ।